জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করুন[ একদম এ টু জেট] ডকুমেন্টস ছাড়া।

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় ভাইয়েরা আশা করছি আপনারা আল্লাহতালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন। আপনি কি অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে চাচ্ছেন।

কিভাবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন করতে হয় এবং কারো সাহায্য ছাড়াই আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন করবেন সে বিষয়ে আমি আপনাদেরকে বিস্তারিত দেখিয়ে দেবো।

আপনি যদি নিজে নিজে মোবাইল ফোন দিয়ে কিংবা কম্পিউটারের সাহায্যে জন্ম নিবন্ধন যদি আপনি অনলাইনে আবেদন করতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে লেখা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন।

তাহলে আপনার কোন প্রকার সাহায্য ছাড়া কারো কাছে যাইতে হবে না আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেলের পোস্টগুলো পড়ে আপনি খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

কোন প্রকার ডকুমেন্ট ছাড়া যদি আপনি জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখা অবশ্যই আপনাকে শুরু থেকে শেষ করতে হবে তা না হলে আপনি কোন ডকুমেন্ট ছাড়া অনলাইনে আবেদন করা ব্যর্থ হতে পারেন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করুন[ একদম এ টু জেট] ডকুমেন্টস ছাড়া।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য কি কি প্রয়োজনঃ

আপনি যদি অনলাইনে নিজে নিজে ঘরে বসে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করতে চান তাহলে আপনার যে কোনো একটি শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র অথবা প্রত্যয়ন পত্র বয়স প্রমাণের জন্য প্রয়োজন হবে।

এক কথায় বলতে গেলে আপনি যদি কোন প্রকার লেখাপড়া করেন নাই তাহলে আপনি কিভাবে জন্ম নিবন্ধন করবেন এই ধরনের প্রশ্ন কিন্তু সবার মনে আসতে পারে।

এ জন্য আপনাদেরকে বলবো আপনার যদি শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন ডকুমেন্ট না থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই টিকার কার্ড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

তারপরও যদি আপনার কাছে কোন প্রমাণ না থাকে বয়সের জন্য যে আপনি কত সালে জন্মগ্রহণ করেছেন এজন্য আপনাকে কি করতে হবে অবশ্যই আপনি যেকোনো একটি স্কুল থেকে একটি প্রত্যয়ন পত্র গ্রহণ করবেন যেখানে আপনার লক্ষ্য থাকতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন আবেদনকারীর পিতা এবং মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি প্রয়োজন হবে। কেননা আপনার পিতা মাতার নাম ঠিকানাসহ আপনার পিতা-মাতার এনআইডি নাম্বার আপনার জন্ম নিবন্ধনে প্রয়োজন হবে আবেদন করার জন্য।

তারপর আপনার বিভাগ এবং জেলা এছাড়া উপজেলা এবং ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড নাম্বার গ্রাম পাড়া-মহল্লা ইত্যাদির নাম সহ সকল তথ্য আপনার জানতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে হবে। এবং উক্ত মোবাইলফোনে একটি এসএমএস যাবে আপনার পিন নাম্বার হিসেবে উক্ত পিন নাম্বারটি আপনি চাইলে জন্ম সনদ অনলাইন কপি অর্থাৎ আপনি যে অনলাইনে আবেদন করেছেন সেটি বের করতে পারবেন যেকোন কম্পিউটার কিংবা মোবাইল থেকে।

আমরা আশা করছি আপনারা অবশ্যই বুঝে গেছেন জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য কি কি প্রয়োজন হয় সেগুলো আপনারা বেঁচে গেছেন এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনার জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।

আপনি যদি ঘরে বসে নিজের জন্ম নিবন্ধন নিজেই অনলাইনে আবেদন করতে চান নির্ভুলভাবে তাহলে অবশ্যই আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন এর মাধ্যমে যে কোন একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিতে হবে কিংবা একটি কম্পিউটার থেকে যে কোন একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিতে হবে।

যেকোনো একটি আপনার পছন্দ অনুযায়ী ব্রাউজার ওপেন করার পর আপনি ব্রাউজারের সার্চ অপশনে গিয়ে লিখবেন জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন লিখে সার্চ করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সামনে অনেকগুলো ওয়েবসাইট চলে আসবে।

সার্চ করার পর আপনার সামনে যে প্রথম একটি ওয়েবসাইট আসবে উক্ত ওয়েবসাইটের ভেতরে আপনি ক্লিক করুন ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হয়ে যাবে।

আরোও পড়ুনঃ

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য প্রথম প্রক্রিয়াঃ

নিচে দেওয়া ছবিতে ভালোভাবে খেয়াল করুনঃ

ঠিক উপরের মত একটি আপনাদের সামনে পেজ ওপেন হবে যখন হওয়ার পর আপনি যদি অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিকগণ হয়ে থাকেন জন্মস্থান সিলেট করে সিলেট করে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিবেন।

পরবর্তী ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে উক্ত পেইজ এ আপনার প্রথম ধাপ কমপ্লিট করতে হবে নিচের ছবিটি ভালোভাবে খেয়াল করুন তাহলে অবশ্যই বুঝে যাবেন।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য দ্বিতীয় প্রক্রিয়াঃ

ঠিক এরকম একটি পেজ আপনাদের সামনে ওপেন হয়ে যাবে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে নামের প্রথমে এবং শেষে ঘরে নামের শেষ অংশ বসাতে হবে যেমন ধরেন আপনার নাম যদি মোঃ কামাল উদ্দিন হয় তাহলে অবশ্যই প্রথমে আপনি কামাল দিবেন তার পরবর্তীতে উদ্দিন দিবেন।

তারপর ঠিক একই রকমভাবে ইংরেজিতে আপনার নামের প্রথম অংশ আগের ঘরে দিবেন এবং পরের ঘরে আপনার নামের পরবর্তী অংশ ইংরেজিতে বসিয়ে দিবেন।

তারপর আপনি আপনার জন্ম তারিখ লেট করে দিবেন এবং তারপর সিলেক্ট করবেন আপনি আপনার কততম পিতা-মাতা-সন্তান সেটি অবশ্য সিলেট করে দিতে হবে।

তারপর আপনাকে আপনার লিঙ্গ সিলেক্ট করে দিতে হবে এবং যদি আপনি পুরুষ সেই ক্ষেত্রে পুরুষ এবং মহিলা হলে সে ক্ষেত্রে মহিলা এবং অন্যান্য হলে অন্যান্য দিন পরবর্তী ধাপে চলে আসবেন।

তারপর আপনি কি আপনার দেশ সিলেক্ট করে দিতে হবে/তারপর আপনার বিভাগ/তারপর আপনার জেলা/তারপর আপনার উপজেলা/তারপর আপনার ইউনিয়ন পরিষদের নাম অথবা পৌরসভার নাম/তারপর আপনার ওয়ার্ড নাম্বার সিলেট করে দিতে হবে/তারপর ডাকঘর সিলেট করবেন মনে রাখবেন ডাকঘর অবশ্যই ইংরেজিতে দিতে হবে/তারপর আপনার গ্রামের নাম সিলেক্ট করবেন বাংলা তেমনি ইংরেজিতে দিয়ে দিবেন/তারপরও যদি আপনার বাসা হোল্ডিং নাম্বার থাকে তাহলে অবশ্যই বাসা হোল্ডিং নাম্বার দিতে হবে অন্যথায় আপনি জিরো জিরো দিয়ে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিবেন।

উদাহরণস্বরূপঃ

আবেদনকারীর নামের প্রথম অংশ এবং শেষ অংশ বাংলাতে এবং ইংরেজিতে।
জন্ম তারিখ এবং পিতামাতার কততম সন্তান সিলেক্ট করতে হবে।
লিঙ্গ সিলেট করতে হবে অর্থাৎ পুরুষ পুরুষ মহিলা মহিলা অন্যান্য হলে অন্যান্য।
তারপর আপনার দেশ সিলেক্ট করে দিবেন বাংলাদেশ।
আপনার বিভাগ/জেলা/উপজেলা/ইউনিয়ন পরিষদ/ওয়ার্ড নাম্বার/ডাকঘর/গ্রামের নাম।

উপরের তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করার পর আপনি ভালভাবে চেক করবেন চেক করার পর পরবর্তী অপশনে ক্লিক করুন পরবর্তী অপশনে ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার সামনে আরেকটি নতুন পেজ ওপেন হয়ে যাবে।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য তৃতীয় প্রক্রিয়াঃ

নিচের ছবিটি ভালো ভাবে খেয়াল করেনঃ

উপরে যে পোস্টটি দেখতে পারতেছেন ঠিক এরকম একটি পেজ আপনাদের সামনে ওপেন হয়ে যাবে ওপেন হওয়ার পর আপনার পিতা-মাতার যদি জন্ম নিবন্ধন থাকে তাহলে অবশ্যই তার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি এখানে বসিয়ে দিবে না উপরে অপশনে তাহলে কিন্তু আপনার সরাসরি আপনার পিতার নাম এবং পরিচয় পত্র জাতীয়তা কি কি আছে সেগুলো কিন্তু আপনার অটোমেটিক ভাবে চলে আসবে।

যদি আপনার পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন না থাকে তবে সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন ওপরে পিতার নাম বাংলায় অবশ্যই আপনার পুরা নাম কি বাংলায় লিখে দেবে না ডানপাশে দেখতে পারতেছেন পিতার নাম ইংরেজিতে সেখান থেকে আপনার পিতার পুরো নামটি ইংরেজিতে লিখে দেবেন তারপর আপনার পিতার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বারটি লিখে দিতে হবে এবং সর্বোপরি আপনাকে আপনার পিতার জাতীয়তা বাংলাদেশী অবশ্যই সিলেক্ট করে দিতে হবে।

তারপর দেখুন আপনার মাথা তথ্য দেয়া আছে মাথা তথ্যের মধ্যে ঠিক একই রকমভাবে আপনার যদি মাতার জন্ম নিবন্ধন থাকে তাহলে বসুর জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটা দিয়ে দিলেই মাতার নাম এবং মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বারে স্যার আমাদের জাতীয়তা অটোমেটিক ভাবে চলে আসবে যদি না থাকে আপনার মাতার জন্মনিবন্ধন তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার মাথার নাম বাংলাতে এবং ইংরেজিতে লিখে দেবেন।

আপনার পিতা-মাতার সকল তথ্য আপনি সঠিকভাবে দেয়ার পর পরবর্তী অপশনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হয়ে যাবে সেখান থেকে আপনাকে কি করতে হবে সে বিষয়ে আমি এখন আপনাকে বিস্তারিত দেখিয়ে দিচ্ছি।

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য চতুর্থ প্রক্রিয়াঃ

অবশ্যই নিচের ছবিটি ভালোভাবে খেয়াল করুনঃ

আপনার বর্তমান ঠিকানা বই স্থায়ী ঠিকানা যদি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি কোনটাই নয় এবং নিচেরটা কোনটাই না ওখানে ক্লিক করে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে দিবেন পরবর্তী অপশনে ক্লিক করার পর আপনার সামনে নতুন একটি অপশন চালু হয়ে যাবে।

তারপর এই তথ্যগুলো সঠিক ভাবে দেয়ার পর আপনি নেক্সট বাটনে ক্লিক করবেন দেখবেন সর্বশেষ কথা হচ্ছে।

আপনার সামনে অনেকগুলো অপশন চলে আসবে এখান থেকে আপনি নিজে আপনার মোবাইল নাম্বারটি প্রদান করবেন প্রদান করার পর আপনাকে অবশ্যই কিছু ডকুমেন্টস দিতে হবে ডকুমেন্টস আপলোড করার পর আপনাকে সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।

আপনি যদি কোনো ডকুমেন্ট ছাড়া জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা গুলো সম্পন্ন করেন তা না হলে আপনি ডকুমেন্ট ছাড়া আবেদন করতে পারবেন না

জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য পঞ্চম প্রক্রিয়াঃ

নিচের ছবিটি ভালোভাবে খেয়াল করুন তাহলে বিষয়টা বুঝতে পারবেনঃ

ওপরের ছবিটি দেখতে পারতেছেন সংযুক্তি প্রোফাইলটি সর্বোচ্চ সাইজ 100 কিলোবাইট হতে হবে ওইখানে যদি আপনি আপনার ডকুমেন্টস অর্থাৎ একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট লাগবে এবং আপনার একটি প্রত্যয়ন পত্র লাগবে।

এই তথ্যগুলো যদি থাকে তাহলে আপলোড করে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করলে আপনার আবেদনপত্র প্রক্রিয়া সাবমিট হয়ে যাবে।

যদি আপনার কাছে জন্ম নিবন্ধন অনলাইনে আবেদন করার জন্য কোন প্রকার ডকুমেন্টস না থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি কি করবেন সেই ক্ষেত্রে আমি আপনাদেরকে বিস্তারিত টিপস দিয়ে দেব।

আপনি শুধুমাত্র আপনার নিউজিলেট করার পর মোবাইল নাম্বার দিয়ে দিবেন কিংবা অন্যান্য সিলেক্ট করার পর যদি আপনার পিতার মোবাইল নাম্বারটা ডিলিট করে দিবেন প্লেট করে দেয়ার পর আপনি পরবর্তী ক্লিক না করে কম্পিউটার ইন্টার বাটনে ক্লিক করবেন।

তাহলে আপনার কোন ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে না শুধুমাত্র মোবাইল নাম্বার দিয়ে আপনার আবেদনপত্র সফলভাবে সাবমিট করা হয়েছে পরবর্তীতে আপনি পিন করে আপনার তথ্য রাখতে পারবেন।

এছাড়াও উক্ত প্রিন্ট কপি আপনি যদি ইউনিয়ন পরিষদে জমা দেন তাহলে অবশ্যই এক থেকে দুই দিনের মধ্যে আপনি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট পেয়ে যাবেন।

আশা করি আপনারা বিষয়টা বুঝতে পারছেন কিভাবে জন্ম নিবন্ধন কোন প্রকার ডকুমেন্ট ছাড়াই অনলাইন আবেদন করা যায় সে বিষয়ে আপনারা বিস্তারিত বুঝে গেছেন এবং পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন ছাড়া কিভাবে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন আপনি করতে পারেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত বুঝে গেছেন।

শেষ কথাঃ

বন্ধুরা আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটের www.jobsandedu.com আর্টিকেল লেখা জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ে থাকেন তাহলে আমরা আশা করছি আপনারা ঘরে বসে খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন অনলাইন আবেদন করতে পারবেন।

আমাদের ওয়েবসাইটের www.jobsandedu.com আর্টিকেল লেখাগুলো পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনার মতামত জানিয়ে দিবেন।

প্রতিদিন নিয়মিত নতুন নতুন চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সহশিক্ষামূলক যাবতীয় নোটিশ আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.jobsandedu.com নিয়মিত ভিজিট করুন।

ধন্যবাদ।