হ্যালো বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন আশা করি প্রত্যেকটি আপনারা ভালো আছেন তো প্রত্যেক নতুন ইউটিউবার যারা নতুন ইউটিউব শুরু করেন।
তাদের জন্য সু খবর আপনি কিভাবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে 1000 হাজার সাবসক্রাইব খুব তাড়াতাড়ি করতে পারেন। এই বিষয়ে আমাদের ওয়েব সাইটের পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি।
আপনার একটি ইউটউব চ্যানেল আছে বা একটা চ্যানেল ক্রিয়েট করেন তাদের জন্য 1000 সাবস্ক্রাইব অনেক বড় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কারণ প্রথম 1000 সাবস্ক্রাইবার করতে অনেকটা কিন্তু কষ্ট করতে হয়, অনেকটা পরিশ্রম করতে হয়, চ্যানেল শুরু করার পরে যদি আপনি 100 সাবসক্রাইব কথা বলেন তাহলে কি হয় আমাদের যেসব রিলেটিভ রয়েছে বন্ধুবান্ধব রয়েছে।
তাদের সাহায্য কিন্তু আমরা খুব সহজেই 100 সাবস্ক্রাইবার করে নিতে পারি এটা একটু সহজ হইলেও কিন্তু 1000 হাজার সাবস্ক্রাইবার কিন্তু অনেক কষ্টের একটি বিষয়।
1000 সাবস্ক্রাইবার করার জন্য আপনার মনে অনেক প্রশ্ন আসে তখন কিন্তু আমাদেরকে নিজেদের চ্যানেলে জেনুইন অডিয়েন্স নিয়ে কাজ করতে হবে অন্যথায় আপনার চ্যানেলে 1000 হাজার সাবস্ক্রাইবার পাতে এক বছররেও বেশী সময় লাগতে পারে।
তাই আমাদের ওয়েব সাইটের পক্ষ থেকে আপনাদেরকে 1000 সাবস্ক্রাইবার করার জন্য যারা নতুন ইউটিউব চ্যানেল খুলছেন এবং খুলবেন তাদের জন্য আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ টিপস।
তাই আমি আপনাদেরকে সাজেশন করবো আপনারা আমাদের ওয়েব সাইটের আর্টিকেল লেখা গুলো সম্পূর্ণ ভালো ভাবে পড়ুন তাহলে আপনি 1000 সাবস্ক্রাইবার খুব সহজেই করতে পারবেন।

কিভাবে ইউটিউবে প্রথম 1000 সাবস্ক্রাইবার পাবেন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাঃ
ধনের আপনি একজন ইউটিউবার আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল আছে। যেটাতে আপনারা কয়েক লক্ষ সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। কিন্তু যদি আপনি একবার চিন্তা করে দেখেন আপনার এক লক্ষ সাবস্ক্রাইবার হতে যতটা না কষ্ট হয়েছে।
আপনার 1000 সাবস্ক্রাইবার হতে তার চাইতে বেশি কষ্ট করতে হয়েছে আপনাকে। বর্তমান যুগে আপনি খেয়াল করলে দেখতে পারবেন কারো না কারো প্রায় 60 শতাংশ মানুষের ইউটিউব চ্যানেল পাবেন।
যারা কিনা ইউটিউব চ্যানেল খুলে এরমধ্যে 50 পার্সেন্ট মানুষ ইউটিউব চ্যানেলের 1000 সাবস্ক্রাইবার জন্য ভিডিও আপলোড করা বন্ধ করে দিয়েছে এবং তারা 1000 সাবস্ক্রাইব কমপ্লিট করতে পারে নাই।
1000 সাবস্ক্রাইব করতে অনেকেরই এক বছর সময় লেগে যায় অনেকেরই 3 মাস 6 মাস অনেকেরই এক বছরের অধিক সময় লাগে এর মধ্যে যাদের ধৈর্য রয়েছে কেবলমাত্র তারাই বর্তমান যুগে স্বাবলম্বী ব্যক্তি এবং একজন সফল ইউটিউবার।
চিন্তা করলে দেখতে পারবেন আমাদের মাঝে অনেকেই ইউটিউব চ্যানেল খুলে বেশ কয়েকদিন অর্থাৎ 2/3 মাস কাজ ঠিক মত কাজ করে। পরবর্তী সময়ে তাদের যখন 1000 সাবস্ক্রাইব কমপ্লিট না হয়।
তারা কিন্তু সে চ্যানেলটি চালানো বন্ধ করে দেয় এবং সঠিক নিয়মে আর ভিডিও আপলোড করে না বিধায় তাদের চ্যানেলটি ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যায় এবং তাদের চেনেল এ কোন প্রকার অডিয়েন্স থাকেনা।
বর্তমানে আপনি যদি কারো কাছে সাবস্ক্রাইব করে নিতে চান সে বলবে যে আমারও একটু-একটু চ্যানেল আছে তুমি তো আমাকে সাবস্ক্রাইব করে দাও।
এখন থেকে আরও 4/5 বছর আগে ইউটিউবে বিভিন্ন উপায় সাবস্ক্রাইব এবং এবং ভিউজ পাওয়া যেত কিন্তু বর্তমান যুগে রোবটিক সিস্টেমে আপনি যদি কোন অবৈধ পন্থা অবলম্বন করেন।
তাহলে কিন্তু আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ওয়াচ টাইম এবং সাবস্ক্রাইব ইউটিউব এর রোবটিক সিস্টেমের মাধ্যমে কমিয়ে দেওয়া হয়।
তাই আপনি যদি একজন সফল ইউটিউবার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে অবৈধ-পন্থা থেকে বিরত থাকতে হবে। এবং বর্তমানে ইউটিউব এর সকল নিয়ম কানুন মেনে আপনাকে ভিডিও আপলোড করতে হবে।
খুব তাড়াতাড়ি ইউটিউব 1000 সাবস্ক্রাইব করার নিয়মঃ
আপনি যদি একজন সফল ইউটিউবার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনি খুব তাড়াতাড়ি 1000 সাবস্ক্রাইব কমপ্লিট করতে পারবেন মাত্র এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই।
কোন প্রকার অবৈধ পন্থা অবলম্বন করা ছাড়াই আপনি 1000 সাবস্ক্রাইব কমপ্লিট করতে পারবেন মাত্র এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই। তো আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা শুরু থেকে শেষ প্রান্ত পড়বেন।
তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই আমাদের দেয়া টিপসগুলো কাজে লাগিয়ে খুব তাড়াতাড়ি এক থেকে দুই মাসের মধ্যে 1000 সাবস্ক্রাইব যাবেন এবং আপনার চ্যানেলটিকে সুন্দরভাবে মনিটাইজেশন করে আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌছুতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল খুব তাড়াতাড়ি 1000 সাবস্ক্রাইব করে গুরুত্বপূর্ণ টিপস যেমনঃ
- চ্যানেল ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে।
- ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে।
- অডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে।
- ভিডিও এডিটিং ভালো হতে হবে।
- মানুষকে আকৃষ্ট করতে হবে।
- আকর্ষণীয় টাইটেল ব্যবহার করতে হবে।
- ভিডিও অনুযায়ী আকর্ষণীয় ডিসক্রিপশন ব্যবহার করতে হবে।
- ভিডিও অনুযায়ী ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে।
- অবশ্যই হ্যাসটেক ব্যবহার করতে হবে।
- আকর্ষণীয় থাম্বেল ব্যবহার করতে হবে।
আরোও পড়ুনঃ
- ইউটিউব থেকে ইনকাম করার ৯ টি সহজ উপায় ( বিস্তারিত দেখুন এবং অনলাইনে ইনকাম করুন)
- ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়।
- ব্লগ খুলে মাসে 50/60 হাজার ইনকাম করুন। ব্লগ (Vlog) বানানোর সহজ উপায়। একদম শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত আলোচনা।
- ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) করে অনলাইনে ইনকাম করুন। (বিস্তারিত দেখুন)
উপরে পন্থাগুলো কাজে লাগে যদি আপনি দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট না করতে পারেন।
তার জন্য আপনারা হতাশা হয়ে পড়বেন না আপনারা আপনাদের কাজ করতে থাকবেন আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল এর শেষে আপনাদেরকে আমি আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ টিপস দিয়ে দেবো যেটার সাহায্যে মাত্র 10 দিনে 1000 সাবস্ক্রাইব 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করতে পারবেন।
1000 সাবস্ক্রাইব করার জন্য প্রথমে আপনাকে চ্যানেল ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবেঃ
মনে রাখবেন 1000 সাবস্ক্রাইব করার জন্য আপনার চিনলে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করে চ্যানেল ক্যাটাগরির মধ্যে।
আপনি যদি একজন সফল ইউটিউবার হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার নিস নিয়ে কাজ করতে হবে। এবার বলা যায় মূলত কি। কিভাবে নিস কাজ করা যায়।
নিস হচ্ছে এমন একটা জিনিস এটা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যেমন ফ্যাশন/বিউটি/হেলথ/টেকনোলজি/শিক্ষা/ইন্টারটেইনমেন্ট/ফানি/ লাইফস্টাইল/ ফুড/ ট্রাভেল ইত্যাদি সহ আরো বিভিন্ন ধরনের ক্যাটেগরি রয়েছে।
অবশ্যই আপনাকে উপরের চ্যানেল ক্যাটাগরি থেকে যে কোন একটি ক্যাটাগরি প্রথমে সিলেট করতে হবে যে আসলে আপনি কোন ক্যাটাগরি নিয়ে কাজ করলে আপনি অগ্রসর খুব তাড়াতাড়ি হতে পারবেন।
ধরেন আপনি একজন ভ্রমণপিপাসু মানুষ তো আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব অবশ্যই আপনি ট্রাভেলস সিলেট করে ট্রাভেল নিয়ে কাজ করেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব তাড়াতাড়ি অগ্রসর হতে পারবেন।
যদি আপনি মহিলা মানুষ হয়ে থাকেন আর আপনি যদি একজন গৃহিণী হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার জন্য খুব সহজ উপায় হচ্ছে ফুড আইটেম ক্যাটাগরি সিলেক্ট করা।
যেমন আপনি প্রতিদিন রান্নাবান্নার কাজ করে থাকেন তো এর মধ্যে থেকে আপনি ভালো কোন রেসিপি যদি রান্না করেন তাহলে সেই সময় অবশ্যই আপনি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে সেটাকে ইউটিউবে চ্যানেল খুলে ফুড আইটেম সিলেট করে এটাকে প্রকাশ করতে পারেন।
তাহলে কিন্তু আপনি আস্তে আস্তে একজন সফল ইউটিউবার হয়ে যাবেন। তারপরও চলে আসা যাক আপনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে ভাল বোঝেন আপনি একজন ডাক্তার।
তো আমি আপনাকে সাজেশন করব আপনি হেলথ নিয়ে কাজ শুরু করেন মানুষকে বিভিন্ন ধরনের হেলথ সম্পর্কে টিপস দিন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে তাহলে কিন্তু আপনি খুব তাড়াতাড়ি স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
ইন্টারটেইনমেন্ট আপনি যদি বিনোদনমূলক কোন চ্যানেল খুলতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বিনোদনমূলক কাজ করতে হবে এজন্য আপনার একার পক্ষে সম্ভব না এটা কয়েকজন মিলে একটি চ্যানেল চালাতে হবে অন্যথায় আপনি একা ইন্টারটেইনমেন্ট চালাতে পারবেন না।
আপনি যদি ফানি করতে বেশি পছন্দ করেন তাহলে অবশ্যই আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব ফানি ক্যাটাগরি নিয়ে আপদি যদি কাজ করনে তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি আপনি সফল ইউটিউবার হতে পারবেন।
আর আপনি যদি বিউটি চ্যানেলে ক্যাটাগরিতে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সবসময় স্বাস্থ্যগতভাবে থাকতে হবে এবং ক্লোথিং এর বিষয়টা হচ্ছে সবাই একইরকম অবশ্যই আপনাকে প্রথমে সিলেট করতে হবে আপনার নিস অর্থাৎ আপনার ক্যাটাগরি।
যদি শিক্ষা নিয়ে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এডুকেশন সিলেক্ট করে দিতে হবে অর্থাৎ সেখানে আপনি কাজ করবেন।
ডিজাইনের শুরু করলে অবশ্যই আপনাকে ডিলেট করে দিতে হবে এবং যদি আপনি ফ্যাশন নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনাকে ফ্যাশন সিলেট করে দিতে হবে তো প্রত্যেকটা চ্যানেলে একটা একটা করে ক্যাটাগরি রয়েছে।
তার মধ্যে থেকে আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি আসলে কোন ধরনের ভিডিও তৈরী করতে চাচ্ছেন এবং ইউটিউব এ আপলোড দিতে যাচ্ছেন এজন্য প্রথমে আপনাকে আপনার নিস অর্থাৎ আপনাকে ক্যাটাগরি সিলেট করে দিতে হবে।
1000 সাবস্ক্রাইব দুই মাসের মধ্যে নিয়ে আসার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি নিয়ে কাজ করতে হবে অর্থাৎ যেকোনো একটি ক্যাটাগরি না কাজ করতে হবে।
তাহলে আপনার পক্ষে সম্ভব আপনি খুব তাড়াতাড়ি এক থেকে দুই মাসের মধ্যে কোন প্রকার অবৈধ পন্থা অবলম্বন করা ছাড়াই কিন্তু আপনি ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব 1000 সাবস্ক্রাইব পেয়ে যাবেন।
ভিডিও কোয়ালিটি ভালো করতে হবে বিস্তারিত আলোচনাঃ
আপনি একজন নতুন ইউটিউবার কিংবা আপনি এখনো চ্যানেল খুলেননি তবে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন এবং ভাবছেন কিভাবে সাবস্ক্রাইব আনবেন।
তোর সাবস্ক্রাইব বাড়ানোর জন্য সর্বোত্তম এবং সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে আপনার ভিডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে। আপনি ভিডিও কোয়ালিটি ভালো করার জন্য অবশ্যই আপনার মোবাইল কিংবা ক্যামেরার সাহায্যে ভিডিও করতে হবে।
আপনি যদি একটু আগের দিকে যান তবে 2/3 থেকে তিন বছর আগের দিকে যদি যেয়ে থাকেন তাহলে আগের ভিডিও গুলো দেখবেন যে লক্ষ লক্ষ হাজার হাজার ভিউ হয়েছে কিন্তু ভিডিও এর মান এত খারাপ যে ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
তো আপনি যদি আগের দিকটা খেয়াল করেন তাহলে কিন্তু আপনি বর্তমানে খুব একটি ভুল পথে পা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। আমরা সবাই জানি বর্তমান কম্পিটিশনের যোগ।
তাই আপনি যদি ভাল দিতে পারেন তাহলে আপনার ভিডিওটা ভালভাবে অর্থাৎ ভালো ভিউ হবে। আর আপনার ভিডিওটা যত কোয়ালিটি খারাপ হবে আপনার ভিডিও মানুষের কাছে তত কম পাবে।
অর্থাৎ আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে থাকেন তাহলে জন্য আপনারা ক্যামেরা স্ট্যান্ড কিংবা সেলফি স্টিক ব্যবহার করবেন যেন আপনার ভিডিও করার সময় হাত কাঁপা কাঁপি না করেন এবং ভিডিওটা নারা চার না হয়।
ভিডিও তৈরি করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে এই দিক গুলো ভালোভাবে খেয়াল করে আপনার ভিডিও টা কমপ্লিট করতে হবে তারপর আপনি ভিডিওটি যদি ইউটিউবে পাবলিশ করেন।
তাহলে কিন্তু আপনার একটি ভালো একটা ফিডব্যাক আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ভিডিও কোয়ালিটি ডিপেন্ড করে আপনার ভিডিও ইউটিউব রোবটিক সিস্টেমের মাধ্যমে মানুষের সামনে আপনার ভিডিওকে পৌঁছে দিবে।
এতে আপনি ভালো পরিমাণে ভিরুস এবং সাবস্ক্রাইব খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। ভিডিও কোয়ালিটি অবশ্যই ভালো করতে হবে আপনাকে এজন্য আপনি ভিডিও কোয়ালিটি ভালো করার জন্য ইউটিউবে সার্চ করার বিভিন্ন ধরনের কিংবা গুগলে সার্চ করে বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ নিতে পারেন।
অডিও কোয়ালিটি ভালো হতে হবে বিস্তারিত আলোচনাঃ
আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইব মাত্র দুই তিন মাসের মধ্যেই পেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার ভিডিওর পাশাপাশি অডিও কোয়ালিটি ভালো রাখতে হবে।
অডিও কোয়ালিটি যদি মানসম্মত না হয় যদি আপনার অডিও যদি ভ্যান ভ্যান চ্যান চ্যান করে তাহলে কিন্তু আপনার ভিডিওটি পাবলিকের কাছে পৌঁছালে কিন্তু 1/2 সেকেন্ডের বেশি দেখবে না।
এজন্য আপনাকে অবশ্যই খেয়াল করতে হবে আপনি একটি ভাল মানের অডিও সহ ভিডিও তৈরি করতে হবে অন্যথায় আপনার ভিডিও রেংকিং এ যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
তো আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও গুলো ভিডিও কোয়ালিটি সাথে সাথে অডিও কোয়ালিটি যদি ভাল রাখতে পারেন তাহলে অবশ্যই কিন্তু একটি ভালো ফিডব্যাক পাবেন।
এজন্য আমি আপনাদেরকে সাজেশন করবো ভালো মানের বয়া ব্যবহার করার জন্য। ভালো মানের বয় ব্যবহার করলে সাধারণত আপনার দূর থেকে কোনপ্রকার আওয়াজ আসবে না এবং আপনার কথাগুলো স্পষ্ট আকারে রেকর্ড হবে।
ভালো মানের অডিও এবং ভালোমানের ভিডিও যদি আপনার ইউটিউবে ভিডিওর মাধ্যমে প্রকাশ করেন তাহলে কিন্তু যদি আপনার ভিডিওটা বেশ কিছু লোক দেখে তাহলে কিন্তু ইউটিউব অ্যালগরিদম থেকে আরো কিছু লোকের কাছে পৌছিয়ে দিবে।
আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন ভালো মানের ভিডিও কোয়ালিটি এবং ভালো মানের অডিও কোয়ালিটি যদি ঠিক থাকে তাহলে কিন্তু আপনি খুব তাড়াতাড়ি আপনার লক্ষ্যে পৌছুতে পারবেন।
ভিডিও এডিটিং ভালো হতে হবে (বিস্তারিত আলোচনা)
আমরা সবাই জানি বর্তমান কম্পিটিশনের যোগ তাই যেমন তৃতীয় যুদ্ধে আমরা ইউটিউবে পাবলিশ করে থাকি তাহলে কিন্তু আমাদের ভিডিওগুলো ভিউজ নাও আসতে পারে।
যে বেশি করে ভিডিওটা কে সুন্দর করতে পারে তার ভিডিও টা বেশি মানুষের কাছে ইউটিউব এর অ্যালগরিদম মাধ্যমে রোবটিক সিস্টেমের মাধ্যমে আরো ব্যাপক আকারে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
তাই এজন্য আপনাকে আপনার ভিডিও কমপ্লিট করার পর অবশ্যই আপনাকে ভিডিও ভালোভাবে এডিট করতে হবে এই জন্য আপনারা আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব আপনি যদি মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন।
তাহলে অবশ্যই ইউটিউব কিংবা গুগলের সার্চ করে আপনি কাইনমাস্টার ভিডিও এডিটিং সিস্টেম গুলো ভালোভাবে শিখে নিন। এবং ভিডিও কিভাবে এডিটিং করে সে বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
আপনার ভিডিওটা তৈরি করা শেষ হলে অবশ্যই আপনি কাইনমাস্টার দিয়ে ভালোভাবে এডিট করে তারপর আপনি এটি ইউটিউবে পাবলিক করুন।
মনে রাখবেন যত ভালোমানের ভিডিও আপনি দর্শকদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন পরবর্তীতে দর্শক গুলো আপনার ভিডিওর জন্য অপেক্ষায় থাকবে ভিডিও পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার এখানে দেখবেন হাজার হাজার ভিউজ চলে এসেছে।
আর আপনি যদি কম্পিউটার ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি কম্পিউটার থেকে যে কোন একটি পড়ে অথবা পেইড ভিডিও এডিটিং এর মাধ্যমে আপনার ভিডিওকে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় করে ইউটিউবে পাবলিশ করবেন।
আপনারা যারা ফ্রি কম্পিউটার এডিটিং সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করতে চাচ্ছেন এরমধ্যে থেকে আমি কিছু না বলে দিচ্ছি ক্যামটাসিয়া/ এসিইমুভি/ ফিলমোরা ইত্যাদি এডিটিং এর মাধ্যমে আপনারা এডিট করে আপনার ভিডিওকে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারেন।
আশা করি আপনারা বুঝে গেছেন ভিডিও এডিটিং ভালো হলে অবশ্যই আপনারা আপনাদের ভিডিওতে বেশি পরিমাণে ভিউজ আসবে এছাড়াও সাবস্ক্রাইব আপনারা খুব তাড়াতাড়ি 1000 পেয়ে যাবেন এবং 1000 সাবস্ক্রাইব কমপ্লিট হতে হতে আপনার কিন্তু 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট হয়ে যাবে।
মানুষকে আকৃষ্ট করতে হবেঃ (বিস্তারিত আলোচনা)
আপনি যদি দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেই আপনার ইউটিউব চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে হবে।
আপনি ইউটিউবে যে ক্যাটাগরি নিয়ে কাজ করে না কেন প্রত্যেকটা ঘরের মধ্যে একটা একটা করে থাকে এর মধ্যে থেকে আপনাকে আকর্ষণীয় কিছু ভিডিও তৈরি করতে হবে যার সাহায্যে আপনি খুব তাড়াতাড়ি সাবস্ক্রাইব এবং বাস স্ট্যান্ড কমপ্লিট করতে পারেন।
আপনি এমন রিলেটেড ভিডিও বানান যে রিলেটেড ভিডিও ইউটিউবে আপলোড হয়নি এবং যে রিলেটেড ভিডিও মানুষ ক্লিক করার সঙ্গে সঙ্গেই যেন আপনার ভিডিও শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত সে ভিডিও থেকে না চলে যাই।
তাহলে কিন্তু আপনি খুব তাড়াতাড়ি আপনার 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করতে পারবেন ইউটিউবে প্ল্যাটফর্ম গুলো ব্যবহার করে।
অবশ্যই মনে রাখতে হবে আপনি সবসময় আনকমন এবং ইউনিক কিছু, মানুষকে উপহার দেওয়ার জন্য তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন এবং সফল ইউটিউবার হতে পারবেন।
আকর্ষণীয় টাইটেল ব্যবহার করতে হবে (বিস্তারিত আলোচনা)
আপনি যদি একটু একজন ইউটিউবার হয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার অবশ্যই 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করার জন্য অবশ্যই আপনাকে আকর্ষণের টাইটেল ব্যবহার করতে হবে।
আপনি যদি আকর্ষণীয় টাইটেল ব্যবহার না করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনি একজন সফল ইউটিউবার হতে পারবেন না। তাই প্রথমে আপনাকে একটি আর্কষনিয় টাইটেল ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই আপনার ভিডিওতে ভিউজ বেশী বেশী আনতে পারবেন।
মনে রাখবেন অবশ্যইআপনার ভিডিও সমন্বয় করে ট্যাগ টাইটেল ব্যবহার করতে হয় এজন্য অবশ্যই আপনার ভিডিওর সম্পর্কে আপনি একটি ভাল মানের আকর্ষণীয় টাইটেল ব্যবহার করবেন।
আমি আবারও বলছি এটা মনে রাখবেন আপনার ভিডিওর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এরকম কোন টাইটেল যদি আপনি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার ভিডিওটি কোন প্রকার ভিউজ আসবেনা। এমনকি আপনার চেনেল নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন 1000 সাবস্ক্রাইবার 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করার জন্য টাইটেল গুরুত্ব আসলে কতটুকু সে বুঝে গেছেন।
ভিডিও অনুযায়ী আকর্ষণীয় ডিসক্রিপশন ব্যবহার করতে হবে (বিস্তারিত আলোচনা)
মনে রাখবেন আপনি ইউটিউবে ভিডিও পাবলিশ করার পূর্বেই অবশ্যই আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশন সাজাতে হবে। ভিডিও টাইটেল দেখে যতটা গুরুত্বপূর্ণ ডিসক্রিপশন ঠিক ততটুকুই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে।
আপনি যে বিষয়ে আপনি ভিডিও করেছেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত আপনারা ডেসক্রিপশন বক্সে লিখে দিবেন এবং মার্ক করে খুব সুন্দর করে মানুষদেরকে ডেসক্রিপশন বক্সে দিয়ে দিবেন।
এতে করে আপনার ভিডিও গুলো খুব তাড়াতাড়ি রেংকিং করবে এবং রোবটিক সিস্টেমের মাধ্যমে আপনার ভিডিওগুলো ইউটিউব মানুষদের আরো অন্যান্য মানুষদের কাছে পৌঁছাবে।
এজন্য অবশ্যই আপনার ভিডিও অনুসারে একটি খুব সুন্দর ভাবে ভিডিওটি কি কি ধরনের কাজ করেছেন এবং ভিডিওতে কি কি বলেছেন সে বিষয়ে সুন্দর করে একটি দেস্ক্রিপশন অবশ্যই জানেন।
আশা করি আপনারা ডিসক্রিপশন এর গুরুত্ব বিস্তারিতভাবে ডিসক্রিপশন প্রভাব ফেলে আপনার youtube-এর ভিডিও কে খুব তাড়াতাড়ি প্রমোট করে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম এনে দিতে পারে।
ভিডিও অনুযায়ী ট্যাগ ব্যবহার করতে হবেঃ
আপনার ভিডিওর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ট্র্যাগ। আপনি যে রিলেটেড ভিডিও তৈরি করেছেন সেই রিলেটেড কিছু ট্যাগ ব্যবহার করবেন এখানে বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।
মানুষ যে রিলেটেড ট্যাগ ব্যবহার করে ইউটিউবে সার্চ করে সেই রিলেটেড আপনার ভিডিও অনুসারে আপনি ট্যাগ ব্যবহার করবেন আপনার ইউটিউবে সর্বমোট 500 টি কিবোর্ড এর ব্যবহার করতে পারবেন।
আপনি যে রিলেটেড ভিডিও তৈরি করেছেন সেই রিলেটেড আপনি ট্যাগ ব্যবহার করবেন তাহলে দেখা গেছে সার্চ করার সময় আপনার ট্যাগ গুলোর কারণে আপনার ভিডিওটা রেংকিং সবার আগে আসবে।
আশা করছি আপনারা টেক এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝে গেছেন কিভাবে আপনার ট্যাগ ব্যবহার করুন এবং কি কি রিলেটেড আপনি ব্যবহার করতে পারেন।
অবশ্যই হ্যাসটেক ব্যবহার করতে হবেঃ
আপনার ভিডিওটি টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন এ ট্যাগ এ যতটুক গুরুত্ব রয়েছে হ্যাঁ হ্যাশট্যাগ ও ঠিক ততটুকু প্রভাব ফেলে আপনার ভিডিওর উপরে।
আপনি ভিডিও ডিসক্রিপশন বক্স ব্যবহার করতে পারেন ভিডিও ডিসক্রিপশন বক্স এর নিচে কিংবা উপরে আপনি একটা দুইটা তিনটা সর্বোচ্চ 5 টি হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে পারবেন এর বেশী ব্যবহার করলে আপনার ভিডিও দেখে নাও হতে পারে।
আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব সর্বোচ্চ তিনটি ব্যবহার করার জন্য আর যদি আপনি মনে করেন তাহলে সর্বোচ্চ পাঁচটি হ্যাসট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন ।
তো বন্ধুরা আপনারা আমি মনে করি যে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার সম্পর্কে আপনারা বুঝে গেছেন কিভাবে আপনারা ইউটিউবে হ্যাস ট্যাগ এর ব্যবহার করবেন সে বিষয়ে বিস্তারিত শিখে গেছেন।
আকর্ষণীয় থাম্বেল ব্যবহার করতে হবেঃ
ইউটিউব চ্যানেলের ওপর একটি পিকচার দেখা যায় সেটা কি আমরা সাধারণত থাম্বেল পিক বলে থাকি। এর মাধ্যমে মানুষকে আকৃষ্ট করতে হবে।
থাম্বেল পিকে সাহায্যে আপনার ভিডিওতে 90 শতাংশ ভিউ বেশী হওয়ার সম্ভবনা রহিয়াছে। তো অবশ্যয় আপনারা ভিডিও রিলেটেড একটি থাম্বেল পিক ব্যবহার করতে হবে।
মনে রাখবেন আপনারা আর্কষণীয় থাম্বেল পিক এর মাধমে আপনারা ভিডিওতে ভিউ হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশী আছে যার কারনে আপনি খুব সহজেই 1000 সাবস্ক্রাইব ও 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম খুব সহজেই পূরণ হয়ে যাবে।
আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন কিভাবে থাম্বেল পিক বানালে আপনার ভিডিও খুব তাড়াতাড়ি অন্যন্য মানুষদের কাচে পৌছাবে।
মনে রাখবে আপনার ভিডিও রিলেটেড ছাড়া থাম্বেল পিক ব্যবহার করবেন না। আপনার ভিডিও রিলেটেড না এই রকম থাম্বেল পিক ব্যবহার করলে আপনার চ্যানেল নস্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা রহিয়াছে।
সর্বশেষ পন্থা মাত্র 10 দিনে 1000 সাবস্ক্রাইব 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম হবেঃ
তো বন্ধুরা আপনারা অবশ্যই ভাবছেন 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কেমনে মাত্র 10 দিনে নিয়ে আসা সম্ভব এটা সম্ভব কাজ এটা হয়তো কোন অবৈধ পন্থায় এরকম কিছু আপনি ভাবছেন।
কিন্তু না এটি সম্ভব আপনি গুগল এডওয়ার্ড এর মাধ্যমে আপনার চ্যানেলটিকে যদি আপনি একটি প্রমোট করে থাকেন বুস্ট করে থাকেন কিংবা এড দিয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনার ছেলে মাত্র 10 দিনে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম হওয়া সম্ভব কিংবা এর চাইতেও কম সময়ের মধ্যে হওয়া সম্ভব।
আপনি যদি দুই-তিন মাসে 1000 সাবস্ক্রাইব এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট করতে না পারেন তাহলে আপনাকে আমি সাজেশন করব আপনি গুগলের মাধ্যমে আপনার চ্যানেলটিকে প্রমোট করুন।
তাহলে খুব সহজে আপনার স্বপ্ন পূরণের সাথে সাথে আপনি গুগল মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন ইউটিউব চ্যানেলটি আপনার।
আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন কিভাবে গুগোল এর মাধ্যমে আপনারা আপনাদের ইউটিউব চ্যানেল কি করে খুব সহজে মাত্র 10 দিনে সাবস্ক্রাইব এবং ইউটিউব চ্যানেল ওয়াচ টাইম এবং ভিউ আনতে পারবেন।
আমি আপনাদেরকে সরাসরি পদ্ধতি অবলম্বন করতে বলছি না কেননা এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনাদের টাকা-পয়সা খরচ হবে।
আপনি যদি আপনার চ্যানেলটিকে অর্গানিক ভাবে আপডেট করতে পারেন তাহলে এটি সর্বোচ্চ ভাল পদ্ধতি। অবশ্যই আপনি গুগলের মাধ্যমে এড দেয়ার আগে আপনার চ্যানেলটিকে অর্গানিক ভাবে মানুষের সামনে পৌঁছানোর চেষ্টা করবেন।
পরবর্তীতে আপনি যদি হতাশ হয়ে পড়েন তাহলে আপনি এই গুগল এডোয়ার্ড ব্যবহার করে এটি আপনার চ্যানেলকে প্রমোট করাতে পারেন এবং পরবর্তী সময়ের জন্য আপনি একজন সফল ইউটিউবার হয়ে যাবেন।
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আপনারা যদি আমাদের ওয়েবসাইটের www.jobsandedu.com লেখা আর্টিকেল ইউটিউবে কিভাবে 1000 সাবস্ক্রাইব আনতে পারবেন এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ জানাতে পারবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনারা আমি আশা করি বুঝে গেছেন।
আমাদের ওয়েবসাইটের www.jobsandedu.com আর্টিকেল লেখাগুলো পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনার মতামত জানাবেন।
আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে বিভিন্ন ধরনের টিপস চাকরির নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি শিক্ষামূলক যাবতীয় আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.jobsandedu.com নিয়মিত ভিজিট করুন।
ধন্যবাদ।