আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় এলাকার বেকার ভাই ও বোনেরা আশাকরি আপনারা আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে খুবই ভাল আছেন। আপনার কোন কাজকর্ম নাই। আপনি একটি কাজ খুঁজছেন।
কিন্তু কোন উপায় আপনার কাজ পাওয়া যাচ্ছে না তো আপনাদের জন্য সুখবর নিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে চলে এসেছি আমরা।
জন্য অবশ্যই আপনাকে আমাদের ওয়েবসাইট আর্টিকেল লেখা পুরোপুরি সম্পর্কে ভালভাবে পড়তে হবে তাহলে আপনি বুঝে যাবেন আপনি কোন প্রকার মূলধন ছাড়াই শুধুমাত্র যেকোনো একটি প্রশিক্ষণ বেছে নিয়ে আপনি প্রশিক্ষণ করে এবং প্রশিক্ষণ শেষে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে ভাতাসহ সঠিক পন্থায় কাজ শিখতে পারবেন।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর উপজেলা পর্যায়ে মহিলাদের জন্য আইজিএ প্রশিক্ষণ প্রকল্প। যে প্রক্রিয়ার সাহায্যে আপনি হতদরিদ্র থাকলেও উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনি যেকোন একটি কর্মসংস্থান খুব সহজে গড়ে তুলতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ করার পর আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে ভাতা প্রদান করা হবে এবং উক্ত ভাতা মূলধন হিসেবে ব্যবহার করে আপনি খুব সহজে স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং করানো হয় এর মধ্য থেকে আপনাকে যেকোন একটি বেছে নিতে হবে যে ট্রেনিং এর মাধ্যমে আপনি সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন সেই কোর্সটি আপনি অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
![মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর হইতে সম্পূর্ণ ফ্রিতে যে সকল কোর্স করা যায় [সাথে আরো ভাতা পাবেন]](https://jobsandedu.com/wp-content/uploads/2022/12/2222222222222222222222.png)
মহিলা বিষায়ক অধিদপ্তররের ফ্রিতে কোস সর্ম্পকে বিস্তারিতঃ
আজকে আমাদের ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানানো হবে আপনাদের উপজেলায় অর্থাৎ নিজ নিজ উপজেলায় কোন কোন প্রশিক্ষণ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে একদম সম্পূর্ণ ফ্রিতে করা এবং কোন কোর্স থেকে কত টাকা ভাতা পেতে পারেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা দেয়ার চেষ্টা করব আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উপজেলা পর্যায়ে মহিলাদের জন্য আয়বর্ধক (আইজিএ) প্রশিক্ষণ শীর্ষক প্রকল্পের অধীনে ৮ টি বিভাগীয় শহর ও ৬৪টি জেলা শহর ও ৪৩১ টি উপজেলায় নিম্ন বর্ণিত ট্রেডে দরিদ্র, সুবিধা বঞ্চিত (১৬-৪৫ বছর) মহিলাদের বিনামূল্যে আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে।
আপনি যদি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহী থাকেন তাহলে ০১ জানুয়ারি ২০২২ হতে ৩১ মার্চ ২০২২ পর্যন্ত এরমধ্যে উপজেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ২০ ডিসেম্বর হতে শুরু হবে অনুষ্ঠিত হবে এবং সে সকল পোষ্টের জন্য আপনাকে অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
মনে রাখবেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে যেকোনো প্রশিক্ষণ করেন না কেন আপনি অনলাইনে আবেদন ব্যতীত অন্য কোন উপায়ে আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না বলে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়ে থাকে।
আরোও পড়ুনঃ শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ইনকামের গুরুত্বপূর্ণ টিপস (বিস্তারিত দেখুন)
যে সকল কোর্সগুলো একদম ফ্রিতে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এর অধীনে করতে পারবেনঃ
- ফ্যাশন ডিজাইন
- বিউটিফিকেশন
- ক্রিস্টাল শোপিচ ও ডেকোরেটেড কেন্ডেল মেকিং (মোমবাতি)
- মাশরুম চাষ, ভার্মি কম্পোষ্ট ও মৌচাষ
- শতরঞ্জি ও হস্তশিল্প
- ফুড প্রসেসিং
- বেবি কেয়ার ও হাউজকিপিং
আপনি যদি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর হইতে করতে চান তাহলে উপরের যেকোন একটি করে আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে তার পরবর্তীতে আপনাকে যদি তারা যোগ্য বলে মনে করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে প্রশিক্ষণের জন্য আপনাকে নিয়োগ দেয়া হবে।
উপরোক্ত যেসকল কোর্সগুলো আপনারা দেখতে পাচ্ছেন একর সকলের মেয়াদকাল 3 মাস 6 মাস হতে পারে কোর্স এর উপর ভিত্তি করে আপনাদের সময়ে জানানো হবে।
এখন আমাদের ওয়েবসাইট এর পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানানো হবে উপরের কোর্সগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা আসলে কোন কোর্স করলে আপনি সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
ফ্যাশন ডিজাইন কি? বিস্তারিত আলোচনা
ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে ফ্যাশন, আপনি যদি একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার পেশাগত পোশাক এবং কল্পনা জীবনধারণের অনুষঙ্গের সঙ্গে প্রয়োগ করা একটি সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন অন্যথায় একজন সাধারন মানুষ কিন্তু ফ্যাশন ডিজাইনার না হলে সে কিন্তু সৌন্দর্যের মর্ম বুঝবে না আমরা এক কথায় বলতে পারি ফ্যাশন ডিজাইন বলতে সৌন্দর্যের প্রতীক কী বোঝায় এটি এক ধরনের শিল্প।
শুধুমাত্র বাংলাদেশেই নয় সারা বিশ্বে বর্তমানে নানান সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মনোভাবের বৈচিত্র্যতার সাথে সাথে ফ্যাশন ডিজাইন সময় ও জায়গা অনুসারে এগিয়ে চলে।
বর্তমানে এই ফ্যাশন ডিজাইন কেরিয়ার কল্পনাপ্রবণ শিল্পীদের মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এ প্রতিযোগিতা বেশি হওয়ার কারণে সারা বিশ্বে এর পেশার দুর্দান্ত সুযোগ এবং নিত্য নতুন ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশা করি আপনারা বিষয়টা বুঝতে পারছে না আসলে ফ্যাশন ডিজাইনার কি এবং ফ্যাশন ডিজাইনার হলে আপনার জন্য কি কি হতে পারে সে বিষয়ে আপনারা বিস্তারিত বুঝে গেছেন।
বিউটিফিকেশন কি? এর বিস্তারিত ধারণা
বিউটিফিকেশন আমরা মোটামুটি সবাই জানি আসলেই বিউটিফিকেশন অর্থ কি বিউটিফিকেশন অর্থ হচ্ছে আপনার সৌন্দর্যকে আরো সুন্দর করে তোলা।
এটি মূলত মেয়েদের কাজ এটি শুধুমাত্র মেয়েরাই করতে পারবে কেননা রূপচর্চা এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সাজুগুজুর মধ্যে বিউটিফিকেশন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এই কোর্সটি আপনি একদম ফ্রিতে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর হতে করতে পারবেন সময় দুই থেকে তিন মাস লাগতে পারে কিন্তু পরবর্তী সময়ে যদি আপনি একটি বিউটি পার্লার খুললে আপনি কাজ করেন তাহলে কিন্তু আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
ক্রিস্টাল শোপিচ ও ডেকোরেটেড কেন্ডেল মেকিং (মোমবাতি) কি? বিস্তারিত
ক্রিস্টাল শোপিস ও ডেকোরেটর কনটেন্ট মেকিং এটাকে আমরা সাধারণত হস্তশিল্প বলে থাকি বিভিন্ন ধরনের পুতির বেগ এবং বিভিন্ন ধরনের হাতের তৈরি হস্তশিল্প আকর্ষণীয় যে সকল কাজ হয়ে থাকে সেগুলো কে আমরা ক্রিস্টাল শোপিস বাকি
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে যদি আপনি প্রশিক্ষণ করে পাখি-ফুল, কেউ করছেন পুঁতির ব্যাগ তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরে হইতে ফ্রি প্রশিক্ষণ কোর্স করে এই গ্রামের নারীরা সবাই ব্যস্ত পুঁতি দিয়ে নানান রকম শোপিস তৈরি করতে এবং স্বাবলম্বী হয়ে যাচ্ছে।
আশা করি আপনারা এই কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
মাশরুম চাষ, ভার্মি কম্পোষ্ট ও মৌ-চাষ কি? বিস্তারিত
মাশরুম চাষ ভার্মি কম্পোস্ট ও মৌচাষ সম্পর্কে আমরা সবাই মোটামুটি বুঝি এগুলো কাজ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে আপনারা যদি করেন তাহলে কিন্তু আপনার খুব সহজে স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
বর্তমান যুগে মাশরুমের চাহিদা অনেক বেশি হওয়ায় মাশরুম চাষ বাংলাদেশে বিভিন্ন জায়গায় হচ্ছে এটি শুধুমাত্র মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে ট্রেনিং করার পর সে সঠিক ধারণা পেয়ে কাজগুলো করার কারণে সহজ উপায়ে ইনকাম করতে পারছে না।
এছাড়া ভার্মি কম্পোস্ট ও মৌচাষ করে আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন কেননা মৌমাছি চাষ এবং ভার্মিকম্পোস্ট আপনি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে একদম ফ্রিতে দুই তিন মাসের কোর্স করে খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
আরোও পড়ুনঃ
শতরঞ্জি ও হস্তশিল্প কি?
হস্তশিল্প হচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। এরকম হস্তশিল্পের উপজেলা পর্যায়ে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে দুই থেকে তিন মাসের প্রশিক্ষণ কোর্স করে বাংলাদেশের অনেক বেকার নারী-স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে।
হস্তশিল্প মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কাজ হয়ে থাকে অর্থাৎ হাত দিয়ে যে সকল কাজ করা যায় সে সকল কাজকে আমরা শান্ত হবো বলে থাকি।
গ্রামবাংলা সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য যে সকল কাজ করা হয় হস্তশিল্পের সকল কাজের গুরুত্ব কিন্তু বর্তমান যুগে অনেক বেশি।
উদাহরণস্বরূপ হচ্ছে কুমারের তৈরি পাত্র, কামারের দা-বটি আর রঙ-বেরঙের সুতার তৈরি পাপোশ, ম্যাট, ব্যাগ, ও বিছানার চাদসহ আবহমান ইত্যাদি।
আশা করি আপনার এই বিষয়ে বিস্তারিত বুঝে গেছেন।
ফুড প্রসেসিং কি? বিস্তারিত ধারনাঃ
আপনারা মহিলা বিষয়াক অধিদপ্তর হইতে ফুড প্রসেসিং এর বিনামূল্যে কোর্স করে ফুড সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে যাবেন এবং প্রশিক্ষণ কোর্স শেষে আপনাকে টিম ভাতা প্রদান করা হবে যে ভাতা সাহায্যে আপনি পুঁজি কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজে স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর হতে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে একটি কোর্স করে আপনি ফুটবল সম্পর্কে আমার সাথে ভালো কিছু জানতে পারবেন এবং এই প্রসেসিং পোস্টের মধ্যে আপনাদেরকে কি কি করতে হয় সে বিষয়ে আপনারা বিস্তারিত জেনে যাবেন।
আরোও পড়ুনঃ ব্যবসায় সফল হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস 2023 (বিস্তারিত দেখে ব্যবসায় সফল হন)
বেবি কেয়ার ও হাউজকিপিং কি?
বেবি কেয়ার ও হাইজ কিপিং এর বিষয়ে আপনি মহিলা বিষায়ক অধিদপ্তর হইতে বিনামূল্যে আপনার উপজেলা হইতে প্রশিক্ষন করতে পারবেন।
এছাড়া প্রশিক্ষণ শেষে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর হইতে আপনাকে একটি প্রশিক্ষন ভাতা প্রদান করা হইবে।
বাচ্চাদের যন্ত কিভাবে নেওয়া হয় সেই বিষয়ে আপনাকে বিস্তারিত শিখানো হবে এছাড়া হাউজকিপিং এর সকল কাজ আপনাকে বিস্তারিত ভালো বাবে প্রশিক্ষনের মাধ্যমে জানানো হবে।
মহিলা বিষায়ক অধিদপ্তররের ফ্রিতে কোর্স অনলাইনের
প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক আগ্রহী প্রার্থীকে আইজিএ প্রকল্পের ওয়েবসাইট (iga.dwa.gov.bd) এর মাধ্যমে কেবলমাত্র অনলাইনে প্রশিক্ষণে ভর্তির আবেদন করতে হবে।
Online-এ আবেদনের জন্য আপনার মোবাইল কিংবা কম্পিউটার থেকে যে কোন একট ব্রাউটার ওপেন করতে হবে এবং iga.dwa.gov.bd এই ওয়েব সাইটে প্রবেশ করার পর আপনাকে আপনার কোর্স সিলেক্ট করতে হবে।
কোর্স সিলেক্ট করার পরে আপনাকে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং আপনার জাতীয় পত্র অনুযায়ী আপনাকে সকল তথ্য পূরণ করতে হবে।
সকল তথ্য পূরণ করার পরে আপনাকে একটি ছবি আপলোড করেতে হবে নির্দিষ্ট স্থানে। ছবি সাইজ সর্ম্পকে নিচে দেওয়া হলোঃ
মনে রাখবেন Online- এ আবেদনপত্রে প্রার্থী তাঁর রঙ্গিন ছবি (দৈর্ঘ্য ৩০০ x প্রস্থ ৩০০) pixel স্ক্যান করে নির্ধারিত স্থানে Upload করবেন। ছবির সাইজ সর্ব্বোচ্চ 300 KB হতে হবে।
আপনার আবেদন পত্র সঠিক ভাবে সাবমিট দেওয়ার পরে আপনাকে আপনার এপলিকিশন কপি ডাউন লোড করে আপনার উপজেলায় জমা দিতে হবে।
সফলভাবে প্রশিক্ষণ শেষে প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে প্রতিদিনের হাজিরার জন্য ২০০/- (দুইশত) টাকা করে ৬০ (ষাট) দিনের প্রশিক্ষণ ভাতা প্রদান করা হবে।
মনে রাখবেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে Online- এ আবেদন করা না হলে পরবর্তীতে কোনক্রমেই কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না। তাই আপনারা সময় শুরু হওয়ার পরেই অনলাইনে আবেদন পত্র শেষ করবেন।
শেষ কথাঃ
বন্ধুরা আমাদের ওয়েব সাইটের আর্টিকেল www.jobsandedu.com লেখা গুলো যদি আপনি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যয় আপনারা বুঝে গেছেন কিভাবে আপনারা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর হইতে সম্পূর্ণ ফ্রিতে এবং প্রশিক্ষণ শেষে আপনারা ভাতা পেয়ে যাবেন।
আমাদের ওয়েব সাইটের আর্টিকের লেখাগুলো পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহল অবশ্যয় আপনারা আপনাদের মতামত গুলো আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।
প্রতিদিন নিয়মিত চাকরির নতুন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সহ শিক্ষামূলক যাবতীয় আপডেট নোটিশ পেতে আমাদের ওয়েব সাইট www.jobsandedu.com নিয়মিত ভাবে ভিজিট করুন।
ধন্যবাদ।