আসসালামু আলাইকুম। আশা করছি বন্ধুরা আপনারা সবাই আল্লাহর অশেষ রহমতে সকলেই ভালো আছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাবো ব্যবসা কি ব্যবসা কাকে বলে এবং ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি?
ব্যবসা বিষয়ে বিস্তারিত জানাব আপনাদেরকে, আপনি যদি একজন ব্যবসায়ী হতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের দেওয়া তথ্যগুলো অবশ্যই ভালোভাবে পড়েন এবং আমাদের দিক নির্দেশনা গুলো ভালো ভাবে মেনে চলে আপনি যদি ব্যবসা করেন তাহলে অবশ্যই উন্নতি করতে পারবেন।
ব্যবসা কি?
ব্যবসা হল এমন একটি পেশা, পেশা বা বাণিজ্য, অথবা একটি বাণিজ্যিক কার্যকলাপ যা লাভের বিনিময়ে পণ্য বা পরিষেবা প্রদানের সাথে জড়িত এবং যে পেশা মূলত স্বাধীন ভাবে করা যায় মূলত আমরা ব্যবসা বলে থাকি।
ব্যবসায় লাভ লস দুটোই থাকে। ব্যবসা করে আপনি সহজেই উন্নত শিখরে পৌছাতে পারেন। ব্যবসা এমন একটা জিনিস ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক ব্যবসাকে হালাল করা হয়েছে।
ব্যবসা বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে একটি মুদির দোকান থেকে শুরু করে বড় বড় কোম্পানি কারখানাগুলোকে ব্যবসার আন্ডারে পড়ে। যেমন যে কোন ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানে থেকে উচ্চ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবসা করে লাভবান হয়েছে।
এটি যে কোনও আকারে একটি সুবিধা হতে পারে যা একটি ব্যবসায়িক কার্যকলাপের সাথে জড়িত একটি ব্যবসায়িক সত্তা দ্বারা স্বীকৃত।
ব্যবসার বিষয়গুলিকে আরও পরিষ্কার করার জন্য, আমরা জানব ব্যবসার সংজ্ঞাটিকে ব্যবসায়িক সত্তার সংজ্ঞা এবং ব্যবসায়িক কার্যকলাপের আরো বিভিন্ন পদ্ধতি আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করব।
তাই আমি আপনাদেরকে আবার রিকোয়েস্ট করে নিয়েছি আমাদের ওয়েবসাইটের লেখা আর্টিকেলগুলো আপনি অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েন।

আরোও পড়ুনঃ
- শিক্ষার্থীদের অনলাইনে ইনকামের গুরুত্বপূর্ণ টিপস (বিস্তারিত দেখুন)
- ব্যবসায় সফল হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ টিপস 2023 (বিস্তারিত দেখে ব্যবসায় সফল হন)
- ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়।
- নতুনরা কিভাবে ইউটিউবে প্রথম 1000 সাবস্ক্রাইবার 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম পাবেন। (খুবই গুরুত্ব পূর্ণ টিপস শিখে নিন)
ব্যবসার সংজ্ঞা। (ব্যবসা কাকে বলে)
সাধারণত ব্যবসা মানুষ অনেক ভাবেই করে থাকে তারমধ্যে ব্যবসা এমন একটি সংস্থা বা বাণিজ্যিক, পেশাদার, দাতব্য বা শিল্প কার্যক্রমে নিযুক্ত শিল্প কারখানা, মিল ইন্ড্রাস্ট্রি, দোকান প্রতিষ্ঠান, পাইকারি প্রতিষ্ঠান, খুচরা প্রতিষ্ঠান, ডিলার ইত্যাদি সাধারণত ব্যবসা হয়ে থাকে।
এছাড়াও আরো অনেক ব্যবসা রয়েছে জামা সঠিকভাবে জানা নেই আপনার জানা থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।
এটি একটি লাভজনক সত্তা বা একটি অলাভজনক সত্তা হতে পারে এবং এটি নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তি/ব্যক্তির থেকে আলাদা অস্তিত্ব থাকতে পারে বা নাও থাকতে পারে৷
একটি ব্যবসা হল একটি বাণিজ্যিক ক্রিয়াকলাপ যার মধ্যে মুনাফা অর্জনের প্রাথমিক উদ্দেশ্য সহ পণ্য বা পরিষেবা সরবরাহ করা জড়িত অর্থাৎ আপনি একটি পণ্য ক্রয় করে অথবা তৈরি করে এটা কি বিক্রি করে যে অংশ লাভবান হয় তাকে ব্যবসা লাভবান বলে।
আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আশা করছি আপনারা ব্যবসার সঙ্গে এবং ব্যবসা কি সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝে গেছেন।
ব্যবসার ধারণা? কিভাবে ব্যবসা করে লাভবান হবেন।
ব্যবসার ধারণাটি ব্যবসার পিছনে মৌলিক ধারণা। এই ধারণার উপর ভিত্তি করে ব্যবসায়িক মডেল, পরিকল্পনা, দৃষ্টি এবং মিশন তৈরি করা হয়।
উবার, উদাহরণস্বরূপ, ট্যাক্সি ড্রাইভারদের একত্রিত করা এবং একটি ব্র্যান্ডের অধীনে চাহিদা অনুযায়ী তাদের পরিষেবা প্রদানের ধারণার উপর শুরু হয়েছিল। প্রতিটি অন্যান্য ব্যবসায়িক কৌশল এই ধারণার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছিল।
এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়া রয়েছে ব্যবসা আপনাদের জানা থাকলে অবশ্যই আপনারা কমেন্ট করে আপনাদের মতামত জানাবেন।
ব্যবসা সম্পর্কে আমরা আপনাদেরকে সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করব সেখান থেকে আপনারা ধারণা নিয়ে অবশ্যই ব্যবসায় লাভবান হইতে পারবেন।
ব্যবসার উদ্দেশ্য কি? কোন উদ্দেশ্য থাকলে আপনি ব্যবসায় লাভবান হবেন।
ব্যবসা এমন একটা জিনিস যা একদিনে সম্ভব নয় ব্যবসার উদ্দেশ্য হল যা ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যায় এবং দীর্ঘ মেয়াদে এর কার্যক্রম পরিচালনা করে।
এ কারণেই ব্যবসার অস্তিত্ব রয়েছে। আপনার যদি সৎ ইচ্ছা এবং বৈধ পন্থা অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ব্যবসার জন্য অনেক শ্রম এবং পরিশ্রম করতে হবে।
অন্যথায় আপনি ব্যবসা করি কোনরকম উন্নতি তো দূরের কথা আপনার নাম নিশানা ব্যবসায়ীতে ধুলিস্যাৎ হয়ে যাবে। যদিও বেশিরভাগ লোক যুক্তি দেয় যে লাভ করা প্রতিটি ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য।
অল্প কিছু নতুন অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য নিয়ে এসেছে। ঐতিহ্যগত ধারণা অনুযায়ী, ব্যবসার অস্তিত্ব শুধুমাত্র গ্রাহকদের পণ্য এবং পরিষেবা প্রদান করে মুনাফা অর্জনের জন্য।
আধুনিক ধারণা অনুসারে, প্রতিটি ব্যবসার অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য হল গ্রাহক সন্তুষ্টি কারণ এটিই বেশিরভাগ লাভের ফলাফল। গ্রাহক সন্তুষ্ট হলে, ব্যবসায় উৎকর্ষ।
আশা করছি আপনার ব্যবসার উদ্দেশ্যে কি এবং ব্যবসা কিভাবে লাভবান করবেন সেই সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত উপযোগী আছেন এবং আপনারা কমেন্ট করে আপনাদের মতামত জানাবেন।
ব্যবসা কত প্রকার ও কি কি?
ব্যবসা মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে অতএব শ্রেণীবদ্ধ তা করা যায় না। ব্যবসার প্রকার বলে শেষ করা যাবে না তো এদের মধ্যে থেকে আমাদের যা জানা রয়েছে আপনাদেরকে তাই আমরা জানানোর চেষ্টা করব এবং ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত আইডিয়া দেওয়ার চেষ্টা করব।
- ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসা।
- সেবামূলক ব্যবসা।
- মার্চেন্ডাইজিং ব্যবসা।
- হাইব্রিড ব্যবসা।
- ব্যবসার মালিকানার ফর্ম।
- একক মালিকানা ব্যবসা।
- অংশীদারিত্ব ব্যবসা।
- কর্পোরেশন ব্যবসা।
- সীমিত দায় কোম্পানির ব্যবসা।
- সমবায় ব্যবসা।
উপরে যে দশটি ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে আপনারা আপনাদের কে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করব আসলে কোনটা কোন ধরনের ব্যবসা।
ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসা কি?
ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসাটি হচ্ছে এমন একটি ব্যবসা যেটি কোম্পানি নিজে তৈরি করে এবং ডিলারশিপ এর মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়ে বিক্রি করে।
এটাকেই মূলত আমরা ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসা বলে থাকি। এর মধ্যে আরও অন্যরকম ভিন্ন রকম হতে পারে ।
ম্যানুফ্যাকচারিং ব্যবসা হল প্রযোজক যারা পণ্যের বিকাশ করে এবং তা সরাসরি গ্রাহক বা মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছে বিক্রি করে। উৎপাদন ব্যবসার উদাহরণ হল ইস্পাত কারখানা, প্লাস্টিক কারখানা ইত্যাদি।
সেবামূলক ব্যবসা কি?
সেবামূলক ব্যবসা গুলো বলতো আপনারা বিভিন্ন ধরনের করতে পারেন তো এর মধ্যে আমরা যেটি প্রাধান্য দিয়েছি সেটাকে নিয়ে আলোচনা করেছি।
সেবামূলক এই ধরনের ব্যবসা ভোক্তাদের কাছে অস্পষ্ট পণ্য বিক্রি করে। বাস্তব পণ্যের বিপরীতে, পরিষেবাগুলি সরবরাহকারীর থেকে সংরক্ষণ বা আলাদা করা যায় না।
পরিষেবা সংস্থাগুলি পেশাদার পরিষেবা, দক্ষতা, কমিশন-ভিত্তিক প্রচার ইত্যাদি অফার করে৷ উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে সেলুন, স্কুল, পরামর্শ ইত্যাদি৷
আশা করি আপনারা সেবামূলক ব্যবসা কি এবং সেবামূলক ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
মার্চেন্ডাইজিং ব্যবসা কি?
মার্চেন্ডাইজিং বলতে আমরা সাধারণত কেনাবেচা অর্থাৎ আপনি একজনের কাছে কিনবেন এবং আর অন্যজনের কাছে লাভ করে বিক্রি করবেন এটা কি আমরা সাধারণত মার্চেন্ডাইজিং ব্যবসা বলে থাকি।
মার্চেন্ডাইজিং হল একটি মধ্যস্বত্বভোগী ব্যবসায়িক কৌশল যেখানে ব্যবসা একটি প্রস্তুতকারক, পাইকারি বিক্রেতা বা অন্যান্য অংশীদারদের কাছ থেকে পণ্য ক্রয় করে।
এবং খুচরা মূল্যে বিক্রি করে। এটি সাধারণত একটি ‘কিনুন এবং বিক্রি’ ব্যবসা হিসাবে পরিচিত কারণ তারা তাদের মূল্যের চেয়ে বেশি দামে পণ্য বিক্রি করে লাভ করে।
একটি মার্চেন্ডাইজিং ব্যবসার উদাহরণ হল মুদি দোকান, সুপারমার্কেট, ডিস্ট্রিবিউটর যেমন আমাদের গ্রাম অঞ্চলে যে সকল দোকান আমরা দেখতে দেখতে পাই যে পণ্য কিনে নিয়ে সে বিক্রি করতেছে এটা কি আমরা মার্চেন্ডাইজিং ব্যবসা বলে থাকি।
হাইব্রিড ব্যবসা কি?
হাইব্রিড ব্যবসার দুটি বা ততোধিক ধরনের ব্যবসার বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা উপরে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, একটি রেস্তোরাঁ তার নিজস্ব খাবার (উৎপাদন) তৈরি করে,
আরেকটি কোল্ড ড্রিঙ্কের মতো পণ্য বিক্রি করে যা অন্যান্য ব্যবসা (মার্চেন্ডাইজিং) দ্বারা তৈরি করা হয় এবং গ্রাহকদের পরিষেবা (পরিষেবা) প্রদান করে।
ব্যবসার মালিকানার ফর্ম কি?
ব্যবসা মালিকানার ফরমের সংখ্যা বলে শেষ করা যাবে না এটি মূলত মালিকের সংখ্যা, মালিকদের দায়বদ্ধতা, প্রতিনিধিত্ব এবং উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে ব্যবসার মালিকানা অনেক আকারে আসে। এইগুলো –
একক মালিকানা ব্যবসা।
সহজভাবে বলতে গেলে এক মালিকানার ব্যবসা বলতে আমরা বুঝি যে একজনের যে ব্যবসাটি পরিচালনা করে এবং সে নিজে মূলধন বিনিয়োগ করে ব্যবসা কাজ পরিচালনা করে তাকে এক ব্যবসা বলে।
একক মালিকানা হল একক ব্যক্তি মালিকানাধীন এবং পরিচালিত একটি ব্যবসা। এটি সেট আপ করা, পরিচালনা করা এবং নিবন্ধন করা সহজ। ব্যবসার সমস্ত লাভ মালিকের এবং সমস্ত দায়দায়িত্বের জন্য তিনি দায়বদ্ধ।
এই ব্যবসার সবচেয়ে বড় অপূর্ণতা যে মালিক সীমাহীন দায়বদ্ধতার সম্মুখীন হয়। এর মানে হল যে ব্যবসার পাওনাদাররা মালিকের ব্যক্তিগত সম্পদের পিছনে যেতে পারে যদি ব্যবসা তাদের পরিশোধ করতে অক্ষম হয়।
অংশীদারিত্ব ব্যবসা।
অংশীদারিত্ব ব্যবসা বলতে আমরা সাধারনত দুই বা ততোধিক ব্যক্তি অর্থাৎ 2/3 জন অর্থাৎ 5 / 10 জন ব্যক্তি মিলে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করলে সেটাকে অংশ দায়িত্ব ব্যবসা বলে থাকি।
যখন দুই বা ততোধিক ব্যক্তি একটি ব্যবসা চালানোর জন্য হাত মেলায়, তারা সাধারণত অংশীদারিত্বে আসে। অংশীদারিত্ব দুটি আকারে আসে যেমনঃ
সাধারণ এবং সীমিত। একটি সাধারণ অংশীদারিত্ব হল একক মালিকানার মতো তবে একাধিক মালিকের সাথে যেখানে সমস্ত মালিক সীমাহীন দায়বদ্ধতার মুখোমুখি হন। সীমিত অংশীদারিত্বে, কিছু বা সমস্ত অংশীদারের সীমিত দায় থাকে।
কর্পোরেশন ব্যবসা।
একটি কর্পোরেশন হল এমন একটি ব্যবসা যার মালিক বা পরিচালনাকারী ব্যক্তিদের থেকে একটি পৃথক আইনি পরিচয় রয়েছে। মালিকানা সাধারণত স্টকের শেয়ার আকারে উপস্থাপন করা হয়।
মালিকরা সীমিত দায় ভোগ করে কিন্তু ব্যবসা পরিচালনার সাথে জড়িত নয়। ব্যবসাটি শেয়ারহোল্ডারদের দ্বারা নির্বাচিত একটি গ্রুপ (পরিচালক বোর্ড) দ্বারা পরিচালিত হয়।
সীমিত দায় কোম্পানি ব্যবসা।
একটি সীমিত দায় কোম্পানি হল ব্যবসার একটি হাইব্রিড ফর্ম যা একটি কর্পোরেশন এবং একটি অংশীদারিত্ব উভয়ের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
একটি অংশীদারিত্ব কারণ এটি অন্তর্ভুক্ত নয় এবং একটি কর্পোরেশন কারণ সমস্ত অংশীদার/মালিক সীমিত দায় ভোগ করে৷
সমবায় ব্যবসা।
সমবায় হল একটি বেসরকারী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যার মালিকানাধীন এবং জনগণ তাদের পারস্পরিক সুবিধার জন্য নিয়ন্ত্রিত। এই ব্যক্তিদের সদস্য বলা হয় এবং সমবায়ের দ্বারা প্রদত্ত পণ্য ও পরিষেবা দ্বারা উপকৃত হয়।
সকল সদস্য ব্যবসা চালাতে সাহায্য করবে বলে আশা করা হচ্ছে কারণ সমবায়ের মূল উদ্দেশ্য হল বিনিয়োগের উপর রিটার্নের পরিবর্তে সমস্ত সদস্যদের পরিষেবা প্রদান করা।
কোন ব্যবসায় বেশি লাভবান হওয়া যাবে।
আপনি যদি একজন প্রকৃত ব্যবসায়ী ব্যথা কেন উপরের যেকোন একটি ব্যবসা করে আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।
ব্যাপক সাফল্যের জন্য প্রথমে আপনাকে ন্য়ায় নীতি এবং কঠোর পরিশ্রমই হতে হবে সর্বোপরি যেটা থাকতে হবে আপনার ধৈর্য অবশ্যই থাকতে হবে আপনি যদি ধৈর্য ধরে থাকতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনি ব্যাবসা যে কোনোটাতে লস খেয়ে যাবেন।
আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব উপরের যেকোন একটি ব্যবসা আপনারা মনোযোগ সহকারে করতে থাকেন একদিন অবশ্যই সফল ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত লাভ করতে পারবেন।
শেষ কথাঃ
আমাদের ওয়েবসাইটে প্রগতিকে আপনাদেরকে ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই বুঝে গেছেন ব্যবসায়ী ব্যবসা কত প্রকার এবং ব্যবসা কিভাবে করতে হয়।
আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল লেখাগুলো পড়ে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আপনাদের মতামত জানাবেন।
প্রতিদিন নিয়মিত নতুন নতুন শিক্ষামূলক যাবতীয় আপডেট নোটিশ সহ যাবতীয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং বিভিন্ন ধরনের টিপস এন্ড ট্রিক্স পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
ধন্যবাদ।