প্রিন্টার কি? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি? বিস্তারিত জানুন।

আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা কেমন আছেন। আশা করি আল্লাহ তায়ালার অশ্বেস রহমতে ভালো আছেন। আজকে আমাদের ওয়েব সাইটের পক্ষ থেকে আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে প্রিন্টার সর্ম্পকে।

আসলে প্রিন্টার কি? প্রিন্টার কিভাবে কাজ করে সেই বিষয়ে বিস্তারিত থাকছে আমাদের আর্টিকেল তাই আমি আপনাদেরকে সাজেশন করবো আমাদের লেখা আর্টিকেল গুলো ভালো ভাবে পড়ুন।

তাহলে আপনার কাছে ষ্পস্ট হয়ে যাবে আসলে প্রিন্টার কি? এছাড়া আরো বুঝতে পাড়বেন প্রিন্টার দিয়ে কি কি কাজ করা যায় সোই বিষয়য়ে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করবো।

আমারা সবাই জানি প্রিন্টার কি । প্রিন্টার সর্ম্পকে সবার কোন না কোন ধরনা আছে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে প্রিন্টার হচ্ছে কিম্পউটারের একটি অংশ।

যার সাহায্যে কিম্পউটারের মধ্যে লেখালেখি গুলো খুব সহজেই নিখুন ভাবে প্রিন্ট করা যায়। এমন কি আপনি আপনার নিজের ছবি তুলে উক্ত প্রিন্টারের সাহায্যে বের করতে পারবেন।

আপনারকম্পিউটার থেকে যে কোন প্রয়োজনীয় নথি বা  তথ্য কাগজের উপর প্রিন্টারের মাধ্যমে প্রিন্ট করে বের করতে চাইলে প্রিন্টারের সাহায্যে বের করা যায়।

প্রিন্টার কি? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি? বিস্তারিত জানুন।
প্রিন্টার কি? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি? বিস্তারিত জানুন।

প্রিন্টাররের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলিঃ (যে সকল বিষয়ে জানবো )

  • প্রিন্টার কি (What is printer) ? (প্রিন্টার কাকে বলে)
  • প্রিন্টার বলতে কী বোঝায়? এবং প্রিন্টার কাকে বলে? বিস্তারিত আলোচনা
  •  প্রিন্টার এর ব্যবহার ? (প্রিন্টার কিসের কাজে ব্যবহৃত হয়)
  • প্রিন্টার কয় প্রকার ও কি কি ? (বিস্তারিত জানবো)
  • প্রিন্টার মেশিনের দাম কত ? (A to Z আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো)

প্রিন্টার কি বিস্তারিত জানুনঃ

প্রিন্টার হচ্ছে কম্পিউটার হার্ডওয়ার ডিভাইস প্রিন্টার যার সাহায্যে আপনি কম্পিউটারের স্ক্রিনে যে আউটপুট প্রদর্শিত হয় সেইগুলো সাদা কাগজের উপর ছাপ দিতেই প্রিন্টার বলে।

এছাড়াও সংস্কৃত ভাষায় বলতে গেলে প্রিন্টার এমন এক ধরনের যন্ত্র যার সাহায্যে কম্পিউটারের কোন কিছু লেখালেখি করে যে যন্ত্রের সাহায্যে বের করা যায় তাকে প্রিন্টার বলে।

পিন্টা থেকে আপনি যে সকল ধরনের জিনিসগুলো বের করতে পারবেন খুব সহজেই সেগুলো হলো যেকোনো ধরনের প্রয়োজনীয় ফাইল যেমন টেক্সট, অর্থাৎ কোন লেখালেখি ফাইল , ছবি/পিকচার,

এছাড়াও আরো অন্যান্য ডকুমেন্ট ইত্যাদি জিনিস আমরা প্রিন্টারের মাধ্যমে কাগজের উপর প্রিন্ট করে খুব সহজেই বের করতে পারি।

এক কথায় বলতে গেলে প্রিন্টার এর সাহায্যে আমরা সকল ধরনের কম্পিউটার থেকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো বের করতে পারি।

আরোও পড়ুনঃ 

প্রিন্টার বলতে কী বোঝায়? এবং প্রিন্টার কাকে বলে? বিস্তারিত আলোচনাঃ

যে হার্ডওয়ার আউটপুট ডিভাইস বা যন্ত্রের সাহায্যে আমরা  যা হার্ডকপি তৈরি করতে এবং কম্পিউটার থেকে ডাটা বা আউটপুট গ্রহণ করে যে সকল কাগজে  তথ্য স্থানান্তর করে কম্পিউটার থেকে আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে বের করি তাহাকেই প্রিন্টার বলে।

বর্তমানে আধুনিক যুগ তাই প্রিন্টারের যুগোপযোগী চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে এবং কম্পিউটারের মধ্যে যদি আপনার প্রিন্টার না থাকে তাহলে মনে হয় কিছু না কিছু একটা শূন্য হয়ে আছে।

সর্বপ্রথম প্রিন্টার কে আবিষ্কার করেন আমার এটা জানা নাই সুতরাং প্রিন্টার আবিষ্কারে নির্দিষ্ট কোন উদ্ভাবক নেই। তাই আপনাদেরকে আমি জানতে পারলাম না এ জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

তবে আমার জানা মতে সর্বপ্রথম যান্ত্রিক জিনিস আবিষ্কার করেন   চার্লস ব্যাবেজ তাড়াতাড়ি ডিফেন্স ইঞ্জিনের ছাপানোর কাজের জন্য ব্যবহার করা হতো।

আশা করি আপনারা বিষয়টি বুঝতে পারছেন আসলে প্রিন্টার কি এবং প্রিন্টার এর সাহায্যে কিভাবে কাজ করতে হয় সে বিষয়ে বুঝতে পারছেন।

 প্রিন্টার এর ব্যবহার ? (প্রিন্টার কিসের কাজে ব্যবহৃত হয়)

বর্তমান আধুনিক যুগ হিসেবে প্রিন্টার ব্যবহার কিন্তু দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে। প্রায়ই সকল ধরনের কাজের জন্য কম্পিউটারের যেমন গুরুত্ব রয়েছে তেমনি প্রিন্টারের ও গুরুত্ব রয়েছে।

কেননা বর্তমান যুগে অফিস আদালত থেকে শুরু করেছে কোন প্রয়োজনে আপনার প্রিন্টার ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রিন্টার ছাড়া আপনি কোন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বের করতে পারবেন না।

প্রিন্টারের কালি সাধারণত দুই ধরনের ব্যবহার করে থাকি আমরাঃ

  • লিকুইড কালি
  • পাউডার কালি

লিকুইড কালি প্রিন্টার বিস্তারিত আলোচনাঃ

লিকুইড গুলো সাধারণত বেশিরভাগ ছবি তোলার কাজে ব্যবহার করা হয় অর্থাৎ স্টুডিওতে বেশি ব্যবহার করা হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে লিকুইড কালীর প্রিন্টার খুব কমই ব্যবহার করা হয়।

লিকুইড কালির প্রিন্টার গুলো মূলত রঙ্গীন প্রিন্টার যে টা সাধারণত খরচ একচু বেশী। তাই এইসব প্রিন্টার মূলত স্টুূডিওতে বেশী ব্যবহার করা হয়।

কেননা লিকুইড কালার প্রিন্টার গুলোতে অনেক খরচ পড়ে তাই শুধুমাত্র স্টুডিওতে বেশি ব্যবহার করা হয় বলে আমার জানা মতে আমি আপনাদেরকে ধারণা দিয়ে দিলাম।

পাউডার কালি প্রিন্টার এর ব্যবহার (বিস্তারিত আলোচনা)

মূলত লেজার প্রিন্টার গুলোতে পাউডার কালি ব্যবহার করা যায়। যে প্রিন্টারে প্রিন্ট করলে আপনার খরচ খুব কম পড়ে এজন্য অফিস আদালত থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে প্রায়ই লেজার প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।

লেজার পয়েন্টার মূলত সাদা কালো একটি প্রিন্টার ইন্টারেক্টিভ করলে সর্বোচ্চ ৮0 পয়সা খরচ করে। তাই যতগুলো অফিস-আদালত দেখবেন আপনি সব ক্ষেত্রে কিন্তু লেজার প্রিন্টার এর ব্যবহার বেশি।

লেজার প্রিন্টার কার্টিজ পাওয়া যায় যেই কার্টিজের সাহায্যে আপনি মিনিমাম ৩০০০ হাজার প্রিন্ট করতে পারবেন কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই।

আর একটি কার্টিস এর দাম সর্বচ্চো ৬00 থেকে ৭00 টাকা। চাইলে আপনি কার্টিজ রিফিল করতে পারবেন মাত্র ৩00 টাকার কালি কিনে।

তাতে আপনার অনেকটা খরচ সেভ হয়ে যাবে। আশা করি আপনারা দুইটি প্রিন্টারের বিষয়ে বিস্তারিত বুঝে গেছেন। আমাদের লেখা আর্টিকেলগুলো যদি আপনি শুরু থেকে শেষ প্রান্তে পারেন আরো কিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন।

প্রিন্টার কয় প্রকার ও কি কি ? (বিস্তারিত জানবো)

তো বন্ধুরা আমরা এখন জানবো প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত। মূলত প্রিন্টারকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ

  • ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার
  • নন ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার

ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার কি বিস্তারিত জানা যাকঃ

এটি এমন একটি প্রিন্টার যেটা মূলত কাগজ এবং কালীর সাথে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যম এবং সরাসরি এটি কাজ করে । কাজ করার সময় যে প্রিন্টার চাপ প্রয়োগের মাধ্যমে তাকেই ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার বলে।

ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার কিন্তু সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা যায় সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানব। যেমনঃ 

  • ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার 
  • ডেইজি হুইল প্রিন্টার 

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার কি বিস্তারিত আলোচনাঃ

আদিযোগী অর্থাৎ 1970 সাল কিংবা 1980 সালের দিকে ই-প্রিন্ট-এর গুলো ব্যবহার বেশি হতো কেননা এগুলো সাহায্যে সরাসরি এর মাধ্যমে চাপ দিয়ে ব্যবহার করে প্রিন্ট করা হতো কারণ আপনি যদি একটি অক্ষর চাপ দিতেন সেই অক্ষরটি ছাপ হইতো।

বর্তমানে কোন প্রকার ব্যবহার নাই বললেই চলে কেননা এতে খরচ কম হলেও সময় অনেক বেশি লেগে যায়। তাই বর্তমান যুগে আপনি এগুলোর কোনো ব্যবহার দেখতে পারবেন না।

ডেইজি হুইল প্রিন্টার কি বিস্তারিত আলোচনাঃ

এই ধরনের প্রিন্টারে একটি হুইল থাকে যেটা সাধারণত পাপড়ির মত দেখতে। এই প্রিন্টারের হুইল এর প্রতিটি দন্ড তে অক্ষর বসানো থাকে। সেখান থেকে আপনি প্রিন্ট করতে পারবেন।

যখন ডিক্স টি ঘুরতে থাকে  যখন কাগজের মুখোমুখি হয়  কোন একটি চাপের মাধ্যমে কাগজে প্রিন্ট করে।  এই ধরনের প্রিন্টারে প্রিন্ট করতে বেশি সময় লাগে। তাই বর্তমানে এ ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার নেই বললেই চলে।

নন ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার কি বিস্তারিত আলোচনাঃ

বর্তমান যুগে আমরা যে সকল প্রিন্টার দেখতে পাই সেগুলো কি সাধারণত আমরা নন ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার বলে থাকি। যে প্রিন্টার মূলত যান্ত্রিক অর্থাৎ সরাসরি কাগজ দিয়ে কম্পিউটারের সঙ্গে সঙ্গে নিজে নিজেই চাপিয়ে দেয় তা কি আমরা নন ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার বলি।

নন ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার কি মূলত তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় যেমনঃ 

  • লেজার প্রিন্টার 
  • ইঙ্কজেট প্রিন্টার 
  • থার্মাল প্রিন্টার 

লেজার প্রিন্টার কি (বিস্তারিত)ঃ

লেজার প্রিন্টারের ব্যবহার বর্তমানে খুব বেশী। লেজার প্রিন্টার দিয়ে প্রিন্ট খুব দ্রুত করা যায়। এই জন্য স্কুল কলেজ ও মাদরাসা সহ বিভিন্ন অফিস আদালতে এই প্রিন্টারের ব্যবহার সব চেয়ে বেশী।

আমি উপরের আর্টিকেল এর মধ্যে আপনাদেরকে লেজার প্রিন্টার এর ব্যবহার আরো ভালো করে বুজিয়ে  দিয়েছি। আশা করি লেজার প্রিন্টার কি এই বিষয়ে আপনারা বুঝে গেছেন।

ইঙ্কজেট প্রিন্টার কি? বিস্তারিত আলোচনাঃ

আমরা যে নিচে প্রিন্টার এর সাহায্যে কালি ছিটিয়ে বা কালি স্প্রে করে প্রিন্ট করা হয় বলে তা কি আমরা ইনজেক্ট প্রিন্টার নামে চিনি।

ইনজেক্ট প্রিন্টার গুলো মূলত কালার প্রিন্ট করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আশা করি আপনারা ইনজেক্ট প্রিন্টার সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝে গেছেন এ সম্পর্কে বেশি করে বলার মত কিছু নাই। কালি ছিটিয়ে কিভাবে করে জেপিন করা হয় তাকেই ইনজেক্ট প্রিন্টার বলা হয় সহজ ভাষায়।

থার্মাল প্রিন্টার কি? বিস্তারিত আলোচনাঃ

থার্মাল প্রিন্টার গুলো সাধারণত অফিস-আদালতে যেমন এটিএম বুথ কিংবা শপিং মল বড় বড় শপিং মল এ ধরনের প্রিন্টার ব্যবহার করা হয় এই প্রিন্টারে মূলত এক ধরনের কাগজ ব্যবহার করা হয় যে কাগজের মধ্যে প্রিন্টারের তাপে পুড়িয়ে প্রিন্ট করা হয়।

যেমন আপনি কোন বড় শপিং কমপ্লেক্সের যদি যেয়ে থাকেন তাহলে সেখান থেকে যদি কোনোকিছু আপনি করে করে থাকেন আপনাকে এক ধরনের একটি ছোট কাগজ দেওয়া হয় মেমো হিসেবে উক্ত কাগজ দিয়ে থার্মাল প্রিন্টার প্রিন্ট করা হয়েছে।

প্রিন্টার এর কাজ কি? এটি কিভাবে কাজ করেঃ

মূলত প্রিন্টার এর সাহায্যে সবথেকে হাট কবিতা রূপান্তরিত করা অর্থাৎ প্রিন্টার এর সাহায্যে কাগজের মধ্যে লেখা আমরা ডাকি প্রিন্টারের কাজ বলে এটি যেকোনো কিছু হতে পারে।

যেমন এটি যেকোন ধরনের ছবি হতে পারে যেকোনো ধরনের টেক্সট ফাইল হতে পারে যেকোনো ধরনের প্রয়োজনীয় নথিপত্র কাগজ হতে পারে সে গুলোকে প্রিন্টার এর সাহায্যে বের করাকে প্রিন্টারের কাজ বলে।

এছাড়াও বর্তমান যুগের কিছু কিছু সাহায্য করতে পারবেন এবং ফটোকপি করতে পারবেন। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বর্তমানে প্রিন্টার গুলোকেও আধুনিক করা হয়েছে একটি প্রিন্টার এর সাহায্যে আপনি স্ক্যান সহ ফটোকপি ও প্রিন্ট করতে পারবেন।

প্রিন্টার ব্যবহারের সঠিক নিয়মঃ (বিস্তারিত আলোচনা)

প্রিন্টার শুধু কিনলে চলবে না প্রিন্টার এর সঠিক ব্যবহার করতে হবে অন্যথায় আপনার পিন্টার খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যাবে। প্রিন্টার অবশ্যই আপনি কোন টেবিল কিংবা চেয়ারের উপরে রাখবেন না কেননা ভালোতো লাগিয়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

এটি সব সময় আপনাকে ঢাকা অবস্থায় রাখতে হবে এবং প্রিন্টার যদি আপনি প্রতিদিন ব্যবহার্য ব্যবহার করা না হয় তবে প্রতিদিন আপনাকে তিনটা চালু করতে হবে।

অন্যথায় আপনার প্রিন্টারটি নষ্ট সম্ভাবনা বেশি রয়েছে। তাই আমি আপনাদেরকে সাজেশন করব প্রিন্টার অবশ্যই যত্নসহকারে ব্যবহার করবেন তাহলে অনেকদিন ব্যবহার করতে পারবেন।

যদি প্রিন্টার মধ্যে কোন প্রকার যত না করেন তাহলে কিন্তু আপনার প্রিন্টার বেশিদিন ব্যবহার করতে পারবেন না। যেকোনো জিনিস ইলেকট্রনিক ডিভাইস হোক কিংবা কম্পিউটার ল্যাপটপ যাই হোক না কেনো অবশ্যই আপনাকে যত্ন করে রাখতে হবে।

প্রিন্টার মেশিনের দাম কত ? (A to Z আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো)

বর্তমান সময়ে  লেজার প্রিন্টারের প্রচলন সবথেকে বেশি। আর কোম্পানির কথা বললে HP, EPSON, CANON, BROTHERS ইত্যাদি এগুলো বেশি ব্যবহার করা হয়।

আর উপরোক্ত বিষয়গুলো দামের মধ্যে যদি আপনি লাইনে থাকেন তাহলে 15 থেকে 20 হাজার টাকার মধ্যে আপনি ভালো একটি লেজার প্রিন্টার পেয়ে যাবেন।

কালার প্রিন্টার যদি আপনি নেন তাহলে আমি আপনাকে সাজেশন করব HP, EPSON, CANON, BROTHERS এসব কোম্পানির পিলার গুলো আপনারা কিনবেন।

এইসব প্রিন্টারের দাম গুলো 15 হাজার টাকা থেকে শুরু করে 30/35 হাজারের মধ্যে ভালো পিন্টার পেয়ে যাবেন।  যদি আপনি স্টুডিও কাজে ব্যবহার করেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভালো প্রিন্টার ব্যবহার করতে হবে।

অন্যথায় আপনি যদি ছবি প্রিন্ট করেন তাহলে কিন্তু আপনার ছবি একদম নিখুঁত ক্লিয়ার নাও আসতে পারে সেজন্য অবশ্যই ভালো প্রিন্টার কিনবেন তবে আমি আপনাদেরকে আমার পছন্দ মত একটি প্রিন্টারের নাম বলে দিচ্ছি আপনারা যদি কালার প্রিন্টার কিনেন তাহলে অবশ্যই ইপসন (EPSON) প্রিন্টার কেনার চেষ্টা করবেন।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা আপনারা যারা আমাদের লেখা আর্টিকেলগুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন তারা অবশ্যই বুঝে গেছেন আসলে প্রিন্টার কি এবং প্রিন্টার এর ব্যবহার কি কি এবং কত ধরনের প্রিন্টার পৃথিবীতে ছিল এবং আছে।

আমাদের লেখাটিকে উপরে যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আপনাদের মতামত জানাবেন।

প্রতিদিন নিয়মিত এরকম আরো নতুন নতুন টিপস পেতে এছাড়াও চাকরিসহ শিক্ষামূলক যাবতীয় আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

ধন্যবাদ।

Leave a Comment